ফরেষ্ট ষ্টেশন কর্মকর্তাকে রিমান্ড শেষে আদালতে প্রেরণ
কয়রা প্রতিনিধি : সুন্দরবন পশ্চিম বন বিভাগ, খুলনা রেঞ্জের কাশিয়াবাদ ফরেষ্ট স্টেশন কর্মকর্তা ইমদাদুল হকের ধর্ষণ প্রচেষ্টা মামলায় তিন দিনের রিমান্ড শেষে গত ২৩ মার্চ আদালতে প্রেরণ করেছে পুলিশ।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই সৈয়দ আবু সুফিয়ান জানান, তিন দিনের রিমান্ডে সে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছে। যা মামলা তদন্তের স্বার্থে গোপন রাখা হয়েছে। আসামীর দেয়া তথ্য মতে অচিরেই আরো অনেক চমকপ্রদ বিষয় জানা যাবে।
জানা গেছে, কাশিয়াবাদ ফরেষ্ট ষ্টেশন কর্মকর্তা ইমদাদুল হক গত ২০ মার্চ উপজেলার মঠবাড়ি গ্রামে জনৈক এক মহিলাকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক ধর্ষণ করতে গেলে ওই মহিলার চিৎকারে স্থানীয় লোকজন তাকে ধাওয়া করলে সে দ্রুত ঘটনাস্থল থেকে তার সহকর্মী মামুনের মোটর সাইকেল যোগে পালিয়ে যায়। পরে ওই মহিলা তার বিরুদ্ধে গত ২১ মার্চ থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করলে পুলিশ তাকে আটক করে। পুলিশ ধৃত ষ্টেশন কর্মকর্তাকে কয়রা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে হাজির করে ৭দিনের রিমান্ডের আবেদন করে পুলিশ। আদালত ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
উল্লেখ্য, ইমদাদুল হক কাশিয়াবাদ ষ্টেশনে যোগদান করার পর থেকে সুন্দরবনের মূল্যবান কাঠ পাচার, হরিণ শিকার, নিষিদ্ধ পার্শে পোনা ও কাঁকড়া ধরা জেলে এবং শুটকি মাছ ব্যবসায়ীদের নিকট থেকে তার পোষ্য দালালদের মাধ্যমে মাসিক চুক্তিতে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। যার সত্যতা এখন বেরিয়ে আসছে। এ বন কর্মকর্তা গ্রেপ্তার হওয়ায় এলাকার সাধারণ জেলে বাওয়ালীদের মাঝে স্বস্তি ফিরে এসেছে।
posted by #amadinews
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই সৈয়দ আবু সুফিয়ান জানান, তিন দিনের রিমান্ডে সে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছে। যা মামলা তদন্তের স্বার্থে গোপন রাখা হয়েছে। আসামীর দেয়া তথ্য মতে অচিরেই আরো অনেক চমকপ্রদ বিষয় জানা যাবে।
জানা গেছে, কাশিয়াবাদ ফরেষ্ট ষ্টেশন কর্মকর্তা ইমদাদুল হক গত ২০ মার্চ উপজেলার মঠবাড়ি গ্রামে জনৈক এক মহিলাকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক ধর্ষণ করতে গেলে ওই মহিলার চিৎকারে স্থানীয় লোকজন তাকে ধাওয়া করলে সে দ্রুত ঘটনাস্থল থেকে তার সহকর্মী মামুনের মোটর সাইকেল যোগে পালিয়ে যায়। পরে ওই মহিলা তার বিরুদ্ধে গত ২১ মার্চ থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করলে পুলিশ তাকে আটক করে। পুলিশ ধৃত ষ্টেশন কর্মকর্তাকে কয়রা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে হাজির করে ৭দিনের রিমান্ডের আবেদন করে পুলিশ। আদালত ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
উল্লেখ্য, ইমদাদুল হক কাশিয়াবাদ ষ্টেশনে যোগদান করার পর থেকে সুন্দরবনের মূল্যবান কাঠ পাচার, হরিণ শিকার, নিষিদ্ধ পার্শে পোনা ও কাঁকড়া ধরা জেলে এবং শুটকি মাছ ব্যবসায়ীদের নিকট থেকে তার পোষ্য দালালদের মাধ্যমে মাসিক চুক্তিতে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। যার সত্যতা এখন বেরিয়ে আসছে। এ বন কর্মকর্তা গ্রেপ্তার হওয়ায় এলাকার সাধারণ জেলে বাওয়ালীদের মাঝে স্বস্তি ফিরে এসেছে।
posted by #amadinews
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন