কয়রায় ইউএনওর বিরুদ্ধে মামলা
কয়রা প্রতিনিধি : খুলনার কয়রা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. বদিউজ্জামানের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার খুলনা জজ আদালতে মামলাটি করেছেন কয়রার বাগালি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আ. সাত্তার পাড়। স্বাক্ষর জালিয়াতির মাধ্যমে ভিজিডি কার্ড পরিবর্তনে সহযোগিতার অভিযোগে তিনি মামলাটি করেন।
আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন, খুলনা জেলা ও বিভাগীয় সমন্বিত কার্যালয়কে স্বল্প সময়ের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন। মামলায় কয়রা উপজেলা সহকারী পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা জুলফিকার আলী, ওই ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য আলাউদ্দীন সানা, ৪ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য আশরাফুজ্জামান ও ৫ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য গোলাম মোস্তফাকে আসামি করা হয়েছে।
মামলার আরজিতে জানা যায়, ২০১৭-২০১৮ অর্থবছরে বাগালি ইউনিয়নে ভিজিডি কার্ডের জন্য ৪৯৮ জন উপকারভোগী নারীর নাম চূড়ান্ত করে ইউএনওর দপ্তরে জমা দেওয়া হয়। তালিকাটি ইউএনওর দপ্তর থেকে অনুমোদন হয়ে ইউনিয়ন পরিষদে পাঠানো হলে সেখানে ১২১ জন উপকারভোগী নারীর নাম পরিবর্তন ধরা পড়ে। তালিকার কয়েকটি পাতায় ইউপি চেয়ারম্যান আ. সাত্তার পাড় ও ইউপি সচিব উৎপল বসাকের স্বাক্ষর জালিয়াতির বিষয়টিও ধরা পড়ে।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ইউএনওর সহযোগিতায় ইউনিয়ন ট্যাগ কর্মকর্তা ও তিনজন ইউপি সদস্য অবৈধ আর্থিক সহযোগিতা নিয়ে স্বাক্ষর জালিয়াতির মাধ্যমে উপকারভোগীদের নাম পরিবর্তন করেছেন।
এ ব্যাপারে বাগালী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আ. সাত্তার বলেন, ২৩ জানুয়ারি ভিজিডি কার্ডের জন্য ৪৯৮ উপকারভোগীর নাম জমা দেওয়া হয়। ৩৪ পাতা তালিকার মধ্যে ১৫ পাতায় স্বাক্ষর জাল করে ১২১ জনের নাম বাদ দেওয়া হয়েছে। ব্যাপারটি ইউএনওকে জানালেও কার্যকর কোনো ফল পাওয়া যায়নি। এ কারণে মামলা করা হয়েছে।
কয়রা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. বদিউজ্জামান বলেন, ‘চলতি বছরের ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে ওই চেয়ারম্যান ব্যাপারটি নিয়ে অভিযোগ করেছিলেন। ব্যাপারটি তদন্তাধীন আছে। এরই মধ্যে তিনি মামলা করেছেন বলে শুনেছি। এখনো মামলার কপি হাতে পাইনি।
Posted by #amadinews
আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন, খুলনা জেলা ও বিভাগীয় সমন্বিত কার্যালয়কে স্বল্প সময়ের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন। মামলায় কয়রা উপজেলা সহকারী পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা জুলফিকার আলী, ওই ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য আলাউদ্দীন সানা, ৪ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য আশরাফুজ্জামান ও ৫ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য গোলাম মোস্তফাকে আসামি করা হয়েছে।
মামলার আরজিতে জানা যায়, ২০১৭-২০১৮ অর্থবছরে বাগালি ইউনিয়নে ভিজিডি কার্ডের জন্য ৪৯৮ জন উপকারভোগী নারীর নাম চূড়ান্ত করে ইউএনওর দপ্তরে জমা দেওয়া হয়। তালিকাটি ইউএনওর দপ্তর থেকে অনুমোদন হয়ে ইউনিয়ন পরিষদে পাঠানো হলে সেখানে ১২১ জন উপকারভোগী নারীর নাম পরিবর্তন ধরা পড়ে। তালিকার কয়েকটি পাতায় ইউপি চেয়ারম্যান আ. সাত্তার পাড় ও ইউপি সচিব উৎপল বসাকের স্বাক্ষর জালিয়াতির বিষয়টিও ধরা পড়ে।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ইউএনওর সহযোগিতায় ইউনিয়ন ট্যাগ কর্মকর্তা ও তিনজন ইউপি সদস্য অবৈধ আর্থিক সহযোগিতা নিয়ে স্বাক্ষর জালিয়াতির মাধ্যমে উপকারভোগীদের নাম পরিবর্তন করেছেন।
এ ব্যাপারে বাগালী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আ. সাত্তার বলেন, ২৩ জানুয়ারি ভিজিডি কার্ডের জন্য ৪৯৮ উপকারভোগীর নাম জমা দেওয়া হয়। ৩৪ পাতা তালিকার মধ্যে ১৫ পাতায় স্বাক্ষর জাল করে ১২১ জনের নাম বাদ দেওয়া হয়েছে। ব্যাপারটি ইউএনওকে জানালেও কার্যকর কোনো ফল পাওয়া যায়নি। এ কারণে মামলা করা হয়েছে।
কয়রা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. বদিউজ্জামান বলেন, ‘চলতি বছরের ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে ওই চেয়ারম্যান ব্যাপারটি নিয়ে অভিযোগ করেছিলেন। ব্যাপারটি তদন্তাধীন আছে। এরই মধ্যে তিনি মামলা করেছেন বলে শুনেছি। এখনো মামলার কপি হাতে পাইনি।
Posted by #amadinews
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন