কয়রায় ছাত্রলীগ নেতাদের হাতে আহত ৭
আব্দুর রাজ্জাক রাজ
কয়রা প্রতিনিধি : কয়রায় খান সাহেব কোমর উদ্দীন ডিগ্রি কলেজে জাতীয় শোক দিবসের আলোচনা সভায় সাধারণ সম্পাদক ছাত্র-ছাত্রীদের জোর করে সভা স্থলে নেয়ার চেষ্টা করলে তারা অস্বীকার করে। শিক্ষার্থীরা সভায় উপস্থিত না হয়ে কলেজে কাস করতে যেতে চায়। ঘটনাটি ঘটি শনিবার দুপুর ১২ টার দিকে খান সাহেব কোমর উদ্দীন ডিগ্রি কলেজের কাস রুমের সামনে।
এতে থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আল আমিন হোসেন সাধারণ ছাত্রদের বেধড়ক মারপিট করেন। খবর পেয়ে বিভিন্ন কাসে থাকা ছাত্ররা ছুটে এসে উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মেহেদী হাসান (দিদার ও সাধরণ সম্পাদক আল-আমিন হোসেন কে গণ পিটুনি দিয়ে একটি কক্ষে অবরুদ্ধ করে রাখেন। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনার ২০ মিনিট পরে তাকে উদ্ধার করে বলে জানা গেছে। সুত্র জানায় এ ঘটনায় কলেজের ৭ ছাত্র আহত হয়েছে এবং এর মধ্যে গৌরঙ্গ ঘোষ (২২) ও রমজান (২২) নামে ২ জন মারাক্তাক জখম হয়েছে।
জানা গেছে গৌরাঙ্গের বুকে ছুরির আঘাত এবং রমজানের নাকে ছুরি মারা হয়েছে। এ ছাড়া আহত হয়েছে মিঠুন (২২), কমলেশ (২০), আরান (২১), রিয়াজ (২৩) ও মুন্না (২২) আহতরা সবাই কলেজের সাধারণ ছাত্র।
প্রত্যক্ষ দর্শিরা জানায় জাতীয় শোক সভায় ছাত্রলীগ নেতা কর্মী উপস্থিত না হওয়ায় কাস বাদ দিয়ে জোর করে কাসের সামনে থেকে ছাত্রদের সভায় যেতে বলা হলে না যাওয়ায় থানা ছাত্রলীগ সম্পাদক আল-আমিন ও তার সাথে থাকা সন্ত্রাসীরা প্রথমে হামলা করে এসব ছাত্রদের ছুরির আঘাতে জখম করেন। এঘটনার পর কলেজ বন্ধ হয়ে যায় এবং স্থানীয় লোকজন ছুটে এসে ছাত্রলীগ নেতাদের উপর চড়াও হয় কিন্তু এসময় তারা অবরুদ্ধ থাকেন।
Posted by কয়রার সংবাদ
কয়রা প্রতিনিধি : কয়রায় খান সাহেব কোমর উদ্দীন ডিগ্রি কলেজে জাতীয় শোক দিবসের আলোচনা সভায় সাধারণ সম্পাদক ছাত্র-ছাত্রীদের জোর করে সভা স্থলে নেয়ার চেষ্টা করলে তারা অস্বীকার করে। শিক্ষার্থীরা সভায় উপস্থিত না হয়ে কলেজে কাস করতে যেতে চায়। ঘটনাটি ঘটি শনিবার দুপুর ১২ টার দিকে খান সাহেব কোমর উদ্দীন ডিগ্রি কলেজের কাস রুমের সামনে।
এতে থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আল আমিন হোসেন সাধারণ ছাত্রদের বেধড়ক মারপিট করেন। খবর পেয়ে বিভিন্ন কাসে থাকা ছাত্ররা ছুটে এসে উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মেহেদী হাসান (দিদার ও সাধরণ সম্পাদক আল-আমিন হোসেন কে গণ পিটুনি দিয়ে একটি কক্ষে অবরুদ্ধ করে রাখেন। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনার ২০ মিনিট পরে তাকে উদ্ধার করে বলে জানা গেছে। সুত্র জানায় এ ঘটনায় কলেজের ৭ ছাত্র আহত হয়েছে এবং এর মধ্যে গৌরঙ্গ ঘোষ (২২) ও রমজান (২২) নামে ২ জন মারাক্তাক জখম হয়েছে।
জানা গেছে গৌরাঙ্গের বুকে ছুরির আঘাত এবং রমজানের নাকে ছুরি মারা হয়েছে। এ ছাড়া আহত হয়েছে মিঠুন (২২), কমলেশ (২০), আরান (২১), রিয়াজ (২৩) ও মুন্না (২২) আহতরা সবাই কলেজের সাধারণ ছাত্র।
প্রত্যক্ষ দর্শিরা জানায় জাতীয় শোক সভায় ছাত্রলীগ নেতা কর্মী উপস্থিত না হওয়ায় কাস বাদ দিয়ে জোর করে কাসের সামনে থেকে ছাত্রদের সভায় যেতে বলা হলে না যাওয়ায় থানা ছাত্রলীগ সম্পাদক আল-আমিন ও তার সাথে থাকা সন্ত্রাসীরা প্রথমে হামলা করে এসব ছাত্রদের ছুরির আঘাতে জখম করেন। এঘটনার পর কলেজ বন্ধ হয়ে যায় এবং স্থানীয় লোকজন ছুটে এসে ছাত্রলীগ নেতাদের উপর চড়াও হয় কিন্তু এসময় তারা অবরুদ্ধ থাকেন।
Posted by কয়রার সংবাদ
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন